Thursday, September 21, 2017

Trek to Vasuki Tal 4900 mtr. (Part -3) বাসুকী তাল!!


আবার ফিরতেই হোল তৃতীয় সংখ্যা নিয়ে!! যদিও বেশ কিছু টা দেরিতেই!! কিছুটা ব্যাক্তিগত!! যাই হোক ফিরে যাই সেই পাহাড়ি অলি গলির বাঁকে!! চলুন -

হটাৎ দরজায় ধাক্কা, দাদা!! দরওয়াজা খোলো চায়ে লায়া, পিলো। আগের দিন রাতে সামনের একটি চায়ের দোকানে চায়ের অর্ডার দিয়েই রাখাছিল। সেই ছেলেটি তাকে দেওয়া সময়ে সে এসে দিয়ে গেলো আমাদের চা। সাথেই বলে দিলাম জলদি আলুকা পারাঠা বানাও হাম লোগ আরাহা-হু নিকালনা হ্যা হামকো। যে যার হাঁটার পোশাক, জুতো, পরে নিজের কাঁধের বোঝা (স্যাক) নিয়ে রেডি কারন আজ থেকে আমাদের মূল প্রোগ্রাম শুরু হবে। বাইরে স্যাক নামিয়ে সবাই তার খাওয়ার খেয়ে এক বার চা খেয়ে ৬৫০/- টাকা দিয়ে বেরিয়ে পড়লাম এক অজানার উদেশ্যে। এর-ই মধ্যে পেলাম এক দুর্ঘটনার খবর, এক বছর ২৫ এর মেয়ে যে গুজরাত থেকে এসেছিল পূর্ণাজনের আশায়, সে গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে পা পিছলিয়ে গেছে জলের তোড়ে ভেসে গেছে। তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শুনেই মনটা কিরকম যেন ভারাক্রান্ত হয়ে গেল। হিন্দু ধর্ম মতে শরীরের মৃত্যু  ঘটে, কিন্তু তার আত্মা বেঁচে থাকে, পূর্ণর জন্মের জন্য। ঐ মেয়ে টির আত্মার শান্তি কামনা করে বেরিয়ে পড়লাম।

জয় হো গঙ্গা মাইয়া বলে, নিজেদের হাতে হাত রেখে শপথ বাক্য পাঠ, যাই হয়ে যাক, যাই ঘটে যাক, কেউ কারোর সাথ ছাড়বো না। হাঁটা শুরু, প্রথমেই এক চড়াই ভেঙ্গে উঠেই এক বিপত্তি সামনে এসে হাজির। বিপত্তিটি আমাদের যে পোর্টার ভাইরা ছিল তাদের নিয়ে, হটাৎ কিছু ছেলেরা এসে হাজির, তারা আমাদের পোর্টার ভাই দের যেতে দেবে না। প্রথমে তো কিছুই বুঝলাম না ঘটনা টা কি!! দেখলাম কথা কাটা কাটি চলছে পোর্টার ভাই দের সাথে। আরে সাথে তাদের আকুতি মিনতি। পুরো দল দাঁড়িয়ে গেছে, এই দেখে এগিয়ে গেলাম ঘটনা জানার জন্য। পরে বুজলাম আসল ঘটনা টা কি। উত্তরকাশী থেকে পোর্টার এলে তাকে একটা টোকেন কাটাতে হয়, (সোজা কথায় Work Permit) সেটা আমার পোর্টার ভাই দের নেই, তাই যেতে দেবেনা। একটু বুঝে নিয়েই প্রথমে আমার পোর্টার ভাই দের একটু কড়া ধমক-ই দিলাম সাবার সামনেই। তারপর ঐ ছেলে দের সাথে কথা শুরু করলাম, দুই মিনিটের মধ্যে সমস্ত প্রবলেম শলভ হোল, কারন ছেলের দল এর সাথে আমার বেশ শখ্যতা হয়ে গেল কয়েক মিনিটের মধ্যে, ওদের বুঝিয়ে সুঝিয়ে ঐ পোর্টার ভাই মাফ করিয়ে ওদের এন্ট্রি ফি হিসাবে ২০০/- টাকা দিয়ে, আবার হাঁটা শুরু করলাম। আসতে আসতে একটু একটু করে উপরে উঠছি আর আমাদের ডান দিকে ভাগীরথী নদী আমাদের থেকে একটু একটু করে আরও দূরে নিচের দিকে নামতে শুরু করেছে।

কিছু দুরেই পুলিশ চেক পোস্ট, আবার পুরো দল কে দাঁড়াতেই হোল, কারন এইখানে কিছু পুলিশ চেকিং হবে, কিছু প্রশাসনিক কাজকর্ম সেরে তবেই যাওয়ার অনুমতি মিলবে। আরও কিছু টিম ছিল, কিন্তু কেন জানি না, এক পুলিশ অফিসার বাইরে দাঁড়িয়ে চা খাছিলেন, আমাকে দেখে ডাক দিলেন। তখন তো আমার অবস্থা দেখার মতো হয়ে গিয়েছিল। ভয়ে আমার মুখ কাঁচু মাচু কি হয়েছে জানি না। একটা অজানা ভয় নিয়েই এগিয়ে গেলাম ওনার দিকে। আর ভাবছি আমাকে যেতে দেবে তো। নিমিষেই ভয় উধাও বদলে আমার মুখে ছিল এক গাল ভর্তি হাঁসি। আমাকে ডাকার কারণটা জানলাম ঐ অফিসারের সাথে কথা বলে। জানলাম আমার মতো নাকি ওনার শালে সাহাব কে দেখতে। বল্লেন চ্যালো পেপার ওরক ক্যার দেতে হ্যা। বলে ওনার পিছনে হাঁটা লাগালাম, সবাই কে দাঁড় করিয়ে প্রথম কাজ হোল আমার, আবার ওনার হাত দিয়ে। ৫০০/- টাকা দিতে হোল পরিবেশ দূষণের ফি (ফেরত যোগ্য)। আরও একটা ব্যাপার ঘটলো, সবার স্যাক খুলে দেখা হলেও আমার স্যাক কেউ হাত ও লাগাল না। অফিসার বল্লেন যাও সাবধানী সে, ওর সাবধানী সে ওয়াপস আও, কোই দিক্কত নেহি। ওনাকে বিদায় জানিয়ে এগিয়ে চললাম সামনের দিকে। চারিদিক সবুজ, কারন দিন দুই আগেই তুমুল বৃষ্টি হয়েছে, তাই আরও বেশী সবুজ লাগছে চারিদিকের গাছের পাতা গুলো কে। এখনো আমাদের সাথে চলেছে ভাগীরথী দেবী অনেক নীচ দিয়ে, পাথরে তার ঘর্ষণে গভীর গর্জন শোনা যাচ্ছে।

 কখনো হাঁটা কখনো একটু বিশ্রাম এই ভাবেই চলেছি। আজ আবহাওয়া বেশ মনোরম, সুন্দর রৌদ্র সাথে ঠাণ্ডা হাওয়া। আকাশে বিন্দু মাত্র মেঘের চিহ্ন মাত্র নেই।

 তাই সুদর্শন পর্বত কে খুব পরিষ্কার ভাবেই দেখা যাচ্ছে। আমার তো মনে হয় যার কেউ নেই এই রাস্তায় তার ঐ সুদর্শন পর্বত আছে তার সাথ দেওয়ার জন্য।

আমরা ছাড়াও এই পথে আরও অনেক জন সমাগম। কেউ চলেছে পূর্ণ অর্জনের আশায়, আবার কেউ শুধু মাত্র দেখতে, আর খুব কম জন কেই পেয়েছি আমাদের মতো যারা পর্বত পদ যাত্রায় নেমেছে।

 আজ আমার দাদা (সৌমেন্দু) সবার শেষে চলছে তাই আমি তার সাথে। কারন এইটা দাদার প্রথম ট্রেক, এর আগে কোথাও কোন ট্রেক করেনি। আজ রাস্তা বেশ সহজ সেরকম কোন অসুবিধা হচ্ছে না। এক সময় রাস্তা দেখলাম একদম নীচে নেমে গেছে। ওখানে নেমেই দেখি পার্থ দাঁড়িয়ে, পার্থ দাদার স্যাক নিয়ে আবার হাঁটা লাগাল দাদাকে একটু রিলিফ দেওয়ার জন্য। নদীর ওপর একটা অস্থায়ী সেতু আর জল এতো তাই পরিষ্কার যে ঐ জলটাই খেতে ইচ্ছা হোল!! বসে পড়লাম সবাই মিলে জল তেষ্টা মেটানো আর একটু আরাম ও সাথে আড্ডার আশায়!!

এই পথে আমরা সবাই নতুন তাই জানতাম না কি কথায় কি!! ঐ নালা পার করে আবার একটা চড়াই চড়ে পেলাম একটা ধাবা। কথায় বলে না ঘোড়া দেখলেই সবাই খোঁড়া হয়ে যায়!! সেই রকমি হোল আমাদের অবস্থা, ধাবা দেখেই  খিদের চোট আন্দাজ করতে পারলাম। সেই আমাকেই যেতে হল খাওয়ার এর অডার দেওয়ার জন্য। দাম শুনে তো আমার মাথা ঘুরে যাওয়ার মতো অবস্থা। আলুর পরোটা ১ পিস ৬০/- টাকা, একটা ম্যাগী ৬০/- টাকা, যেটা আমাদের হাওড়া তে মাত্র ১০/- টাকায় পাওয়া যায় একটা প্যাকেট, রান্না করতে আর কতো খরচ?? শুধু মাত্র জলে ফুটিয়ে দিয়ে দিচ্ছে, ১ কাপ চা ২০/- টাকা, একটা পারলেজী বিস্কুটের প্যকেট ১৫/- টাকা, না না ভুল ভাবছেন, ওটা কোন বড় প্যাকেট না, আমাদের এইখানে যেটা ৪/- টাকায় পাওয়া যায় সেটাই!! একটা ৫০০ মিলি কোলা বা থামসআপ ১২০/- টাকা। কোথায় আছে না বাঙালী দাম না করে জিনিস কেনে না। এই রকম দাম শুনে রিতি মতো ভীমরী খেলাম। দলের জন্য বরাদ্য করলাম আলুর পরোটা বা ম্যাগী যেটা খুশী নিতে পারো। আর শেষে চা সবার জন্য। খাওয়ার খেলাম না টাকা খেলাম কি জানি। পেট ও ভরলো না আর মন ও ভরলো না। কারন ওটা কে আলুর পরোটা বল্লে আলুর পরোটা কেও অপমান করা হবে। আলুর চিহ্ন বলে কিছু ছিল বলে মনে হল না। ঐ খাদ্য বস্তু টা কে তার থেকে বলা ভালো পরোটা। যাই হোক খেয়ে টাকা মিটিয়ে আবার নিজের বোঝা নিয়ে এগতে হবে রাস্তা এখনো বেশ কিছু টা বাকি। এর মধ্যেই সবাই শুরু তো নিজের ব্যাগ কাঁধে তুলে হাঁটা শুরু করে দিয়েছে। পেছন থেকে দাদা বলে উঠলো, সুব্রত আমার পেটে লাগছে, নিশ্বাসের অসুবিধা হচ্ছে। বলেই বসে পড়েছে। সাথে সাথেই শুরু হলও আমার মানসিক যুদ্ধ। সাথে সাথে ব্যাগ নামিয়ে পাঠালাম পেট ঠিক করতে, আর খবর পাঠালাম সামনের সদস্য দের অন্য দলের এক সদস্যের সাথে। দাঁড়িয়ে যাওয়ার জন্য। দেখলাম আমার সব সদস্যই ফিরে এসেছে। যে যার মতো করে আমাকে উপদেশ দিয়ে চলেছে। কিন্তু আমী আমার চিন্তায় মগ্ন। কি করলে সবার ভালো হবে এইটা ভেবে চলেছি। সবার বক্তব্য শুনে, সব কিছু বিচার করে ঠিক করলাম আমার হাতে তিনটে পরিবর্ত -> এক - আর কিছু টা এগিয়ে গেলেই চিরবাসা আজ রাত টা ওখানেই থেকে যাবো, তারপর কাল কি অবস্থা সেটা বুঝে ব্যাবস্থা করবো। দুই - দাদা কে নিয়ে ফিরে যাবো আমি গঙ্গোত্রী তে, তিন - আর নাহলে কোন পোর্টার কে দিয়ে নামিয়ে দেবো গঙ্গোত্রী তে, দাদা ওখানেই অপেক্ষা  করবে আমাদের ফেরার। আর আমার বাকি দল এগিয়ে যাবে। ইতি মধ্যে দাদা ও ফিরে এসেছে নিজের বায়বিক কাজ সেরে। সবাই ভোট দিল আজ চিরবাসা আগামী কাল দেখা যাবে কি অবস্থা তারপর ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। পার্থ কে পাঠালাম আমাদের পোর্টার কাম গাইডের কাছে আমাদের অবস্থা বোঝানোর জন্য, কারন ওরা অনেক আগে এগিয়ে গিয়েছে। সাথে বলেদিলাম যা, ওদের ধর, আর আজ চিরবাসা তে তাঁবু লাগানোর ব্যাবস্থা করতে বল। আরও বল্লাম যেখানে রাস্তা দুই ভাগ হবে সেখানে যেন কেউ থাকে!! গিয়ে দেখি সায়ন অপেক্ষায়, আমরা বাকিরা নেমে এলাম চিরবাসা তে। আর এই চিরবাসাতেই আমাদের স্বাগত জানালো পার্থর বানানো সুস্বাদু গরম গরম চা দিয়ে। হাঁটার পর চা, যারা এই স্বাদ নিয়েছে তারাই জানে কি অমৃত সমান লাগে। দুটো তাঁবুতে আমাদের থাকার ব্যাবস্থা, আর অস্থায়ী রান্না ঘর। দুটো গাছ কে মাধ্যম করে কিচেন সিট দিয়ে লাগানো। দাদা কে পাঠিয়ে দিলাম ঘুরতে, হাতে জলের বোতল দিয়ে। সাথে বলে দিলাম পুরো জল শেষ করো আর ঘুরে বেড়াও, শুধু নদীর পাড়ে যাবে না।

 এই দিকে আমাদের রান্না তোড়জোড় শুরু করলাম। পার্থ দিল রান্নার পরামর্শ আলু সরু সরু কেটে ব্যাসনে গুলে পকোড়া হবে মুড়ি খাওয়ার জন্য আর ঐ পকোড়া কিছু তা অর্ধেক ভাজা থাকবে ঐ দিয়েই হবে রাতের রুটি খাওয়ার তরকারী। হল ও তাই, সায়ন লাগলো আলু পিঁয়াজ কাটতে। আমরা লাগলাম আনুসাঙ্গিক কাজ করতে। রান্না ঘরে আজ ঢুকলাম আমি, তারক দা, আর পার্থ। পরে যোগ দিল সায়ন আর দাদা। পকোড়া দিয়ে মুড়ি খেতে খেতেই রান্নার কাজ ও এগিয়ে নিয়ে যেতে লাগলাম। খাওয়া দাওয়ার পর সব কাজ শেষ করে ঠিক হোল সবাই মিলে একটু ঘুরে ফিরে দেখা যাক জায়গা টা। আসলে প্রথম দেখায় এই চিরবাসা আমার কাছে বেস দারুন লেগেছে, কারন চারিদিকে লম্বা লম্বা গাছ, চারিদিক সবুজ, বেশ চারিদিকটা তেই আলো আঁধারির খেলা!! গাছের পাতার ফাঁক দিকে সূর্যের আলো জাগায়র রোম্যানটিসিজিম আরও বহু গুন বাড়িয়ে দিয়েছে!! সাথে আমাদের তাঁবুর সামনে দিয়ে একটা নালা চলে গেছে সেই জল টাই আমাদের রান্নার ও খাওয়ার এক এবং অন্যতম ব্যাবস্থা।জল খুব ঠাণ্ডা হলেও বেশ ঝক ঝকে পরিষ্কার জল কোন অসুবিধা হবে না অবশ্য হয়ওনি।

তাঁবু থেকে আর একটু ডান দিকে এগিয়ে গেলেই দেখা পাওয়া যাবে ভাগীরথী নদী কে তিনি তার বীর বিক্রম নিয়ে এগিয়ে চলেছেন গঙ্গোত্রীর দিকে। আর নদীর ধারার বিপরীতদিকে সামনে চোখ তুললে দেখা মিলছে ভাগীরথী তিন বোনদের। ঝকঝকে আবহাওয়া মনোরম পরিবেশে চলল নদীর পাড়ের আমাদের আড্ডা। সাথে ছবি তোলা ও। সূর্য প্রায় তখন অস্থ গামী, গায়ে গরম জামার অভাব মনে হতেই ফিরে এলাম আমাদের তাঁবুতে। ফিরে দেখি চিরবাসার নিস্তবতা ভেঙ্গে দিচ্ছে কিছু পরিবার এসে, এতো ছেলে মেয়ে, মহিলা, বাচ্ছা, বয়স্ক, বয়স্কা দের




এক সাথে চিৎকার চেঁচামেচি বিরক্ত করে তুলল আমাকে। একরাশ বিরক্তি নিয়ে একটু শান্তির জন্য হাতে চায়ের মগ নিয়ে আবার চলে গেলাম নদীর পাড়ে, ঠাণ্ডা লাগলেও বেশ শান্তি ছিল ঐ খানে।












চায়ে চুমুক আর ছুটে চলা নদীর ধারা কে দেখেই সময় কাটাচ্ছিলাম। সাথে স্বর্ণাভ আলোর বিচ্ছুরণ আর সেই আলোর খেলা ভাগীরথী পিকের মাথায়।

ঐ নৈস্রগীক আলোর খেলা দেখার জন্য ভাগ্য থাকাটাও খুব জরুরী, নাহলে দেখা মেলেনা। কি জানি কি ভাগ্য করেছিলাম। অনেকটা সময় কাটালাম ঐ নদীর তীরে। ইচ্ছা না থাকলেও ফিরতেই হচ্ছে, সূর্যের দেবতা সূর্যের আলো নিভিয়ে দিয়ে চাঁদ মামাকে তাঁর আলো জ্বালিয়ে দেওয়ার আহ্বান করে দিয়েছেন আমাদের জন্য। আর তার আলোর ছটায় ভেসে যেতে লাগলো চারিদক, নদীর জলে তার আলোর বিচ্ছুরণ, কোনো চিত্র শিল্পী তার ক্যানভাসে তুলে ধরতে পারবে বলে মনে হয় না!!  রাতের খাওয়ার খেয়ে আবার একটু ঘুরে এলাম চাঁদের আলো তে আরও একবার দেখে নিলাম ভাগীরথী পিক কে, সেটা দেখে তাঁবুর আশ্রয়ে গেলাম। কিন্তু সেই ঘুম আর আশে না।


বিশেষ 
১.দয়া করে অপেক্ষা করুন পরের সংখ্যার জন্য, খুব তাড়া তাড়িই প্রকাশ করবো।
২.আপনাদের মতামত জানার অপেক্ষায় রইলাম, আশা করি জানাবেন। 
৩. যদি ভালো লাগে শেয়ার করবেন আপনার বন্ধু, বা আপনার পরিচিতদের মধ্যে!! 

ধন্যবাদ।। 
সুব্রত!! 

1 comment: